নবম শ্রেণীর ভূগোল দ্বিতীয় অধ্যায় বড় প্রশ্ন উত্তর : সূর্য পরিক্রমার সময় পৃথিবীর মেরুরেখা কক্ষতলের সঙ্গে 66.5° কোণে হেলে অবস্থান করায় 21 মার্চ থেকে 23 সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সুমেরু অঞ্চলে ছয়মাস ক্রমাগত দিন ও কুমেরু অঞ্চলে রাত্রি থাকে। আবার 23 সেপ্টেম্বর থেকে 21 মার্চ পর্যন্ত সুমেরু অঞ্চলে ছয়মাস রাত্রি ও কুমেরু অঞ্চলে ছয়মাস দিন থাকে। মেরু অঞ্চলে 6 মাস দিন থাকাকালীন সূর্যরশ্মি অত্যন্ত তির্যকভাবে পতিত হয়। ফলে, 6 মাস দিন থাকলেও সূর্যরশ্মি ভূপৃষ্ঠকে যতটা উত্তপ্ত করে, দীর্ঘ 6 মাস রাত্রিকালীন সময়ে তার থেকে অনেক বেশি তাপ বিকীরণ করে।
নবম শ্রেণীর ভূগোল দ্বিতীয় অধ্যায় বড় প্রশ্ন উত্তর
১. পৃথিবীর কয়টি গতি ও কী কী? তাদের সংজ্ঞা দাও।
উত্তর : পৃথিবীর গতি দুটি। যথা- আবর্তন গতি বা আহ্নিক গতি ও পরিক্রমণ গতি বা বার্ষিক গতি। নিচে এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হল।
আবর্তন গতি : পৃথিবী তার কক্ষতলের সঙ্গে 66.5° কোণে হেলে নিজের অক্ষ বা মেরুরেখার চারদিকে পশ্চিম থেকে পূর্বে বিরামহীনভাবে লাটুর মতাে পাক খেয়ে চলেছে। পৃথিবীর এই গতিকে আবর্তন গতি বলে।
পৃথিবীর একবার আবর্তন করতে সময় লাগে 23 ঘন্টা 56 মিনিট 4 সেকেন্ড বা প্রায় 24 ঘণ্টা বা 1 দিন। তাই আবর্তন গতিকে আহ্নিক গতি (অহ্ন = দিন) বলা হয়। নিরক্ষীয় অঞ্চলে পৃথিবীর আবর্তন বেগ সবচেয়ে বেশি (1674 কিমি/ঘন্টা) এবং দুই মেরুর দিকে ক্রমশ কমতে থাকে।
পরিক্রমণ গতি : পৃথিবী নিজ অক্ষ বা মেরুরেখার চারদিকে আবর্তন করতে করতে নির্দিষ্ট উপবৃত্তাকার কক্ষপথে নির্দিষ্ট সময়ে ঘড়ির কাঁটার বিপরীতে সূর্যের চারদিকে প্রদক্ষিণ করছে। পৃথিবীর এই গতিকে পরিক্রমণ গতি বলে। পৃথিবীর একবার পরিক্রমণ করতে সময় লাগে 365 দিন 5 ঘণ্টা 48 মিনিট 46 সেকেন্ড বা এক বছর। তাই পরিক্রমণ গতিকে বার্ষিক গতি বলা হয়। পৃথিবীর পরিক্রমণের গতিবেগ 30 কিমি/সেকেন্ড।
২. আমরা পৃথিবীর আবর্তন গতি অনুভব করি না বা বুঝতে পারি না কেন?
উত্তর : আমরা পৃথিবীর আবর্তন গতি অনুভব করি না, তার প্রধান কারণগুলি হল- পৃথিবীর সামনে কোনাে স্থির বস্তু বা ভিন্ন গতিতে চলমান বস্তু নেই যার সাহায্যে আমরা পৃথিবীর আবর্তন গতি বুঝতে পারি। পৃথিবীর গতির সঙ্গে তাল রেখে আমাদের চারপাশের বায়ুমণ্ডলও গতিশীল।
তাই আমরা আবর্তন গতি অনুভব করি না। ও পৃথিবীর প্রতিটি স্থানে আবর্তনের গতিবেগ সুনির্দিষ্ট, স্থায়ী ও অপরিবর্তনশীল। তাই বােঝা যায় না। আমরাও পৃথিবীর আবর্তন গতির সঙ্গে সমান গতিতে ঘুরছি তাই আবর্তন গতি অনুভব করতে পারি না। পৃথিবীর আয়তনের তুলনায় আমরা এতই ক্ষুদ্র যে আমাদের পক্ষে পৃথিবীর আবর্তন গতি উপলব্ধি করা অসম্ভব।
৩. জাপানকে উদীয়মান সূর্যের দেশ বলা হয় কেন?
অথবা, পৃথিবীতে পশ্চিমের তুলনায় পূর্বের দেশগুলিতে আগে সকাল, দুপুর ও সন্ধ্যা হয় কেন?
উত্তর : পৃথিবী সমতল হলে তার সব জায়গায় একই সময় ধরে সমানভাবে সূর্যালােক পড়ত। কিন্তু পৃথিবী প্রায় গােলকাকার বলে যে-কোনাে সময়ে এর এক অর্ধাংশ আলােকিত থাকে এবং অপর অর্ধাংশ অন্ধকারাচ্ছন্ন থাকে। পৃথিবী পশ্চিম থেকে পূর্বে আবর্তন করে বলে পশ্চিমের তুলনায় পূর্বের দেশগুলিতে আগে সূর্যালােক পড়ে অর্থাৎ, এই দেশগুলিতে আগে সকাল, দুপুর ও সন্ধ্যা হয়।
মূলত এশিয়ার দেশগুলিতে এই ঘটনা ঘটে। এশিয়ার পূর্বতম প্রান্তে জাপান অবস্থিত বলে এখানে পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে আগে সূর্যোদয় হয়। তাই জাপানিরা তাদের দেশকে ‘নিপ্পন’ বা ‘উদীয়মান সূর্যের দেশ’ বলে। একই কারণে ভারত, চিন ইত্যাদি প্রাচ্যের দেশগুলিতে কানাডা, আমেরিকা, ইংল্যান্ড ইত্যাদি পাশ্চাত্যের দেশগুলির আগে সূর্যোদয় হয়।
৪. পৃথিবীর আবর্তন গতির বেগ নিরক্ষরেখা থেকে মেরুর দিকে কমতে থাকে কেন?
অথবা, পৃথিবীর আবর্তনের বেগ সব স্থানে সমান হয় না কেন?
উত্তর : অভিগত গােলকাকার পৃথিবীর পরিধি সর্বত্র সমান নয়। নিরক্ষরেখায় পৃথিবীর পরিধি বৃহত্তম হলেও এই রেখার উত্তরে ও দক্ষিণে পরিধির মান ক্রমশ কমতে কমতে দুই মেরু বিন্দুতে পরিণত হয়েছে। পরিধির সঙ্গে আবর্তন গতির সম্পর্ক সমানুপাতিক। অর্থাৎ, পৃথিবীর যে অংশের পরিধি যত বেশি হবে সেই অংশের আবর্তন গতিও তত বেশি হবে। তাই নিরক্ষরেখায় আবর্তন গতি সবচেয়ে বেশি এবং মেরু অঞ্চলে আবর্তন গতি প্রায় নেই বললেই চলে।
৫. রবিমার্গ বা সূর্যের আপাত বার্ষিক গতি (Ecliptic) বলতে কী বােঝাে?
উত্তর : রবিমার্গ : রবি অর্থে সূর্য এবং মার্গ অর্থে পথ-কে বােঝানাে হয়। আপাতদৃষ্টিতে যে বার্ষিক গতিপথে সূর্যকে পৃথিবীর চারদিকে সঞরণশীল বলে মনে হয় তাকেই রবিমার্গ (Ecliptic) বা সূর্যের আপাত বার্ষিক গতি বলে।
সৃষ্টি : পৃথিবী তার উপবৃত্তাকার কক্ষপথে 66.5° কোণেহেলে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করায় রবিমার্গ সৃষ্টি হয়। সময়কাল : 22 ডিসেম্বরের পর থেকে 21 জুন পর্যন্ত উত্তরায়ণ কালে সূর্যের কর্কটক্রান্তিরেখামুখী এবং 21 জুনের পর থেকে 22 ডিসেম্বর পর্যন্ত দক্ষিণায়ন কালে সূর্যের মকরক্রান্তি রেখামুখী বিচরণের জন্য এই অবস্থার সৃষ্টি হয়।
৫. সূর্যের উত্তরায়ণ ও দক্ষিণায়ন বলতে কী বােঝাে?
উত্তর : সূর্যের উত্তরায়ণ : ‘আয়ন’ শব্দের অর্থ পথকে বােঝানাে হয়। 21 মার্চের পর থেকে 23 সেপ্টেম্বরের আগে পর্যন্ত সময়ে পৃথিবীর উত্তর গােলার্ধ সূর্যের দিকে হেলে পড়ায় আপাতদৃষ্টিতে সূর্য পৃথিবীর উত্তর দিকে ঘেঁষে গমন করে বলে মনে হয়। সূর্যের এই উত্তরমুখী গমনকাল উত্তরায়ণ নামে পরিচিত।
সূর্যের দক্ষিণায়ন : 23 সেপ্টেম্বর থেকে 21 মার্চের আগে। পর্যন্ত সময়ে পৃথিবীর দক্ষিণ গােলার্ধ সূর্যের দিকে সরে যাওয়ায়। আপাতদৃষ্টিতে সূর্য পৃথিবীর কিছুটা দক্ষিণ দিকে গমন করে বলে মনে হয়। এটি সূর্যের দক্ষিণায়ন নামে পরিচিত।
৬. অধিবর্ষ বা লিপইয়ার (Leap year) সম্পর্কে যা জানাে লেখাে।
অথবা, প্রতি 4 বছর অন্তর ফেব্রুয়ারি মাসের সঙ্গে 1 দিন যােগ করার কারণ কী?
উত্তর : সংজ্ঞা : ইংরেজি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী যে-সমস্ত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের 28 দিনের সঙ্গে 1 দিন যােগ করে সমগ্র বছরটি 366 দিনে গণনা করা হয়, তাকে অধিবর্ষ বা লিপইয়ার বলে।
অধিবর্ষ গণনার কারণ : আমরা বছর গণনা করি 365 দিনে, কিন্তু সূর্যকে পৃথিবীর একবার পূর্ণ প্রদক্ষিণে সময় লাগে 365 দিন 5 ঘণ্টা 48 মিনিট 46 সেকেন্ড বা 365 দিন 6 ঘণ্টা। এই অতিরিক্ত 6 ঘণ্টার হিসাব মেলানাের জন্য প্রতি 4 বছর অন্তর অধিবর্ষ গণনা করা হয়। তাই, প্রতি 4 বছর অন্তর ফেব্রুয়ারি মাসে 1 দিন বাড়িয়ে (4 বছর x 6 ঘণ্টা = 24 ঘণ্টা বা 1 দিন) বাড়তি সময়ের সমতা বজায় রাখা হয় এবং বছরটিকে 366 দিন করা হয়।
366 দিনের এই বছরগুলি 4 দিয়ে বিভাজ্য হয়। তবে, 4 বছর অন্তর 1 দিন বাড়িয়েও সমস্যার সমাধান করা যায়নি, কারণ 4 বছরে 44 মিনিট 56 সেকেন্ড (11 মিনিট 14 সেকেন্ড x 4) অতিরিক্ত সময় ধরা হচ্ছে। এই সময়কে মেলানাের জন্য 400 বছর লেগে যায়। এই সমস্যা সমাধানের জন্য শতাব্দীর বছরগুলির মধ্যে 400 দ্বারা বিভাজ্য বছরগুলিকে অধিবর্ষ ধরা হয়।
নির্ণয়ের পদ্ধতি : সাধারণ বছরগুলি 4 এবং শতাব্দী বছরগুলি 400 দ্বারা বিভাজ্য হলে বছরগুলিকে অধিবর্য ধরা হয়।
উদাহরণ : 1600, 2000, 2004, 2008, 2012 প্রভৃতি বছরগুলি অধিবর্ষ।
৭. অপসূর ও অনুসূর অবস্থান বলতে কী বােঝাে?
উত্তর : সূর্য থেকে পৃথিবীর গড় দূরত্ব প্রায় 15 কোটি কিলােমিটার হলেও পৃথিবীর উপবৃত্তাকার কক্ষপথের একটি নাভিতে সূর্য অবস্থান করায় পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্বে হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটে, এটি বােঝানাে হয় অপসূর ও অনুসূর অবস্থান দিয়ে। যেমন-
অপসূর অবস্থান : পরিক্রমণের সময় 4 জুলাই পৃথিবী থেকে সূর্যের রৈখিক দূরত্ব বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়ায় প্রায় 15 কোটি 20 লক্ষ কিমি, এই দিনটিকে অপসূর (অপ = দূরে; সূর = সূর্য) অবস্থান বলে।
অনুসূর অবস্থান : পরিক্রমণের সময় 3 জানুয়ারি পৃথিবী থেকে সূর্যের রৈখিক দূরত্ব কমে দাঁড়ায় প্রায় 14 কোটি 70 লক্ষ কিমি। এই দিনটিকে অনুসূর (অনু = নিকট; সূর = সূর্য) অবস্থান বলে।
৮. সুমেরু ও কুমেরুতে একটানা 6 মাস দিন ও 6 মাস রাত হয় কেন?
উত্তর : সুমেরু এবং কুমেরুতে একটানা 6 মাস দিন ও 6 মাস রাত থাকার প্রধান কারণ পৃথিবী তার কক্ষতলের সঙ্গে 66.5° কোণে হেলে থাকে। এর ফলে সূর্যরশ্মির পতনকোণের পার্থক্য সৃষ্টি হয়।
21 মার্চের পর থেকে 23 সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পৃথিবী তার কক্ষপথের এমন স্থানে আসে যে উত্তর গােলার্ধ সূর্যের দিকে ঝুঁকে থাকে। ফলে, সুমেরুবৃত্ত থেকে সুমেরু বিন্দু পর্যন্ত সর্বদা (24 ঘন্টা) সূর্যের আলাে পায়। অর্থাৎ, ওই সময়ের মধ্যে উত্তর মেরু অণ্ডলে একটানা দিন হয় ও তাপমাত্রা বাড়ে, অর্থাৎ, একটানা 6 মাস দিন থাকে। অন্যদিকে, ওই সময়ে কুমেরু অঞল থেকে একেবারেই সূর্যকে দেখা যায় না এবং 6 মাস রাত্রি বিরাজ করে।
আবার, 23 সেপ্টেম্বরের পর থেকে 21 মার্চের আগে পর্যন্ত পৃথিবী তার কক্ষপথের এমন স্থানে আসে যে, দক্ষিণ গােলার্ধ। সূর্যের দিকে ঝুঁকে থাকে। এই সময় কুমেরু অঞল 24 ঘন্টা আলােকিত হয়। অর্থাৎ, এখানে একটানা 6 মাস দিন হয় এবং সুমেরু অণ্ডলে 24 ঘণ্টা অন্ধকার থাকে, অর্থাৎ, এখানে একটানা 6 মাস রাত্রি হয়। এই সময়ে দক্ষিণ গােলার্ধের তাপমাত্রা বাড়ে।
৯. মেরু অঞলে ঋতুপরিবর্তন না হওয়ার কারণ কী ?
অথবা, মেরু অঞলে সর্বদা শীতকাল বিরাজ করে কেন?
উত্তর : সূর্য পরিক্রমার সময় পৃথিবীর মেরুরেখা কক্ষতলের সঙ্গে 66.5° কোণে হেলে অবস্থান করায় 21 মার্চ থেকে 23 সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সুমেরু অঞ্চলে ছয়মাস ক্রমাগত দিন ও কুমেরু অঞ্চলে রাত্রি থাকে। আবার 23 সেপ্টেম্বর থেকে 21 মার্চ পর্যন্ত সুমেরু অঞ্চলে ছয়মাস রাত্রি ও কুমেরু অঞ্চলে ছয়মাস দিন থাকে। মেরু অঞ্চলে 6 মাস দিন থাকাকালীন সূর্যরশ্মি অত্যন্ত তির্যকভাবে পতিত হয়। ফলে, 6 মাস দিন থাকলেও সূর্যরশ্মি ভূপৃষ্ঠকে যতটা উত্তপ্ত করে, দীর্ঘ 6 মাস রাত্রিকালীন সময়ে তার থেকে অনেক বেশি তাপ বিকীরণ করে।
তাই মেরু অঞলে সর্বদাই স্বল্প উয়তার প্রাধান্য পরিলক্ষিত হয়। যদিও গ্রীষ্মকালে তুলনামূলকভাবে শীতের প্রকোপ কিছুটা কমে হিংস্রতা। তার হাত বাড়ায় জ্ঞানী পণ্ডিতদের মুণ্ডুচ্ছেদের দিকে। ইউরােপে শুরু হয় দীর্ঘ অন্ধকারাচ্ছন্ন মধ্যযুগ। অন্ধকার মধ্যযুগ বলার কারণ খ্রিস্টধর্মের মহাসন্তরা মনে করত যে, পার্থিব জ্ঞান তুচ্ছ, দরকার মহান ধর্মীয় অপার্থিব জ্ঞানের। 529 খ্রিস্টাব্দে সম্রাট জাস্টিয়ান প্লেটোর একাডেমি বন্ধ করে দেন।
ইউরােপে খ্রিস্টধর্মের উত্থান ঘটে এবং জ্ঞানের ধ্বংস- সাধন হয়। ক্ষমতার উল্লাসে পুড়িয়ে দেওয়া হয় আলেকজান্দ্রিয়ার মহাগ্রন্থাগার ও বহু মূল্যবান বইও | ফলে জ্ঞানের শিখাটি ধীরে ধীরে নিভে যেতে থাকে। 500 – 1500 খ্রিস্টাব্দ দীর্ঘ এক হাজার বছর কেটে যায় অজ্ঞানতার অন্ধকারে। এই সময়ই ইউরােপে সময়ই জ্যোতির্বিজ্ঞানের মধ্যযুগ হিসেবে পরিচিত।
►► আরো দেখো: ভুগোল সকল অধ্যায়ের প্রশ্নের উত্তর
পশ্চিমবঙ্গের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা, এখানে আমরা শুধু প্রশ্নগুলো আলোচনা করেছি। তোমরা চাইলে পিডিএফ ফাইলে নবম শ্রেণীর ভূগোল দ্বিতীয় অধ্যায় বড় প্রশ্ন উত্তর সহ ডাউনলোড করতে পারো। এজন্য ওপরে দেওয়া Answer Sheet বাটনে ক্লিক করো।
ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।